জঙ্গি সংগঠন গুলো সাধারণত ইয়াং জেনারেশনকে টার্গেট করে।






জঙ্গি সংগঠন গুলো সাধারণত ইয়াং জেনারেশনকে টার্গেট করে।
ইয়াং পোলাপানদেরকে কাজে লাগানোর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে তাদের যেকোন কিছুর গভীরে যাবার ধৈর্য্য থাকেনা। তাই তাদেরকে ম্যানিপুলেইট করা সহজ, ব্যবহার করা সহজ।
আর বেশির ভাগ মানুষেরই ইসলামের ব্যাসিক নলেজ গুলো নেই। এটাও আরেকটা বড় সুযোগ। একেবারেই কিছু না জানা ব্যক্তিকে ইসলামের নাম দিয়ে যা কিছুই শিখানো হবে সে তাকেই ইসলাম মনে করবে। প্রয়োজন একটু আদর ভালবাসা মিষ্টি ব্যবহার। একটু বশীকরণ ক্ষমতা।
তাই বাবা মা দেরকে বলি আপনার সন্তানদেরকে এসব জঙ্গি গোষ্ঠীর কবল থেকে বাঁচাবার জন্য হলেও ইসলামের নলেজ গেইন করেন। নইলে আল্লাহ না করুক একদিন আপনাকেই জবাই করে বসে থাকবে। আপনি জানবেন ও না আপনার কি দোষ। অথবা আপনার সন্তানের বন্ধু টিও এ কাজ করতে পারে। তাই আপনার সন্তান যদি ইসলাম সম্পর্কে জানত সে তার বন্ধুকেও জানাতে পারত। তার বন্ধুটি হয়ত এ ভয়াবহ ভুল পথ থেকে ফিরে আসত।
বাবা মা রা সন্তানদের প্রতি মনোযোগী হন। আপনাদের অবহেলাই এইসব পরিণতির জন্য দায়ী। আমাদের সমাজের বেশির ভাগ বাবা মা ই সন্তানের সাথে ফ্রি না। সন্তানের সাথে তাদের মানসিক সংযোগ নেই। সন্তানরা একটা সমস্যায় পড়লে বাবা মা কে ভয়েই বলতে পারে না। অথচ বন্ধু বান্ধবদেরকে বা অন্য বাইরের মানুষদেরকে বলতে পারে। যা হবার কথা ছিল উল্টা টা।



বাবা মা এরা এত নিষ্ঠুর কেন আমি বুঝিনা!
সন্তানের প্রতি তাদের ভালবাসা কেবল ২ বেলা খাওয়ানো , পরানো আর টিচারের বেতন দেয়ার মধ্যেই সীমাবদ্ধ।
জঙ্গীদের বাবা মা দের খবর নিলে দেখা যাবে যে বেশির ভাগেরই বাবা মা উদাসীন , অথবা বাবা মা দুজনেই চাকরী করে , অথবা চাকরী না করলেও সংসারের প্রতি উদাসীন তারা। তাদের ভোগ বিলাশ পার্টি নিয়ে ব্যস্ত। সন্তানকে তারা নিজের সমস্ত কিছুর চাইতে বেশি ভালবাসতে পারে না।
সমাজের উচ্চবিত্ত শ্রেণীর ।
কারন উচ্চবিত্ত শ্রেণীর মানুষগুলোর জীবনে হতাশা বেশি। তাদেরকে ভালবাসার হাতছানি দিয়ে বশীভূত করা তুলনামূলক সহজ। আর সুবিধা আদায়ও করা যাবে বেশি।
বাবা মায়েরা সময় থাকতে নিজে ইসলাম সম্পর্কে জানুন , সন্তানদেরকে জানান। কোন জঙ্গি গোষ্ঠীর খপ্পরে পড়ার আগেই। সন্তানকে সময় দিন। তাদের মনের চাহিদা গুলো বুঝার চেষ্টা করুন। ভালবাসুন।


0 comments:

ইঁদুরে কামড়ালে কী করবেন…

ইঁদুর কামড়ালে কেমন যন্ত্রণা হয়, তা কেবল ভুক্তভোগীরাই জানেন। ইঁদুর ৬০টির বেশি রোগের জীবাণু বহন ও বিস্তার করে। এর মধ্যে রয়েছে প্লেগ, অ্যাইরোসিস, চর্মরোগ, কৃমি রোগ, হান্টা ভাইরাস, ইঁদুরে কামড়ানো জ্বর, টাইফয়েড, জন্ডিস, ক্ষেত্রবিশেষে জলাতঙ্ক।
ইঁদুরে কীভাবে জীবাণু ছড়ায়ঃ
ইঁদুরের কামড় বা আঁচড়ের মাধ্যমে লালা দিয়ে জীবাণু ছড়ায়।
ইঁদুরের মলমূত্র ও লোমের মাধ্যমে জীবাণু ছড়ায়। ইঁদুরের কামড়ে শরীরে যা ঘটে
আক্রান্ত জায়গায় ব্যথা হয়, লাল হয়ে যায়, ফুলে যায়।
আক্রান্ত জায়গায় চুলকানি ও মাংসপেশিতে ব্যথা হতে পারে ।
মাথাব্যথা ও জ্বর হতে পারে। * যদি ইনফেকশন হয়, তবে আক্রান্ত জায়গায় সমস্যা হয়ে জটিলতা হতে পারে।
কামড়ানোর পর আর কোনো জটিলতা হয় কি না, সেটি বোঝার জন্য আক্রান্ত ব্যক্তিকে কমপক্ষে ১০ দিন নজর রাখা প্রয়োজন এবং শরীরের যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। ইঁদুরে কামড়ালে যা করবেন
প্রথমে রক্তক্ষরণ বন্ধ করতে হবে।
আক্রান্ত জায়গাটি পরিষ্কার গরম পানি ও সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
রক্তক্ষরণ বন্ধ করার জন্য পরিষ্কার কাপড়, গজ ব্যান্ডেজ দিয়ে কয়েক মিনিট চেপে ধরুন।
কামড়ের জায়গাটি অ্যান্টিসেপটিক বা পারঅক্সাইড দিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করুন।
পরিষ্কারের সময় ভালো করে খেয়াল করুন, যাতে কোনো ফরেনবডি না থাকে। ফরেনবডি থাকলে পরে জটিলতা হতে পারে। * সেকেন্ডারি ইনফেকশন থেকে বাঁচতে অ্যান্টিবায়োটিক খেতে হবে।
একটি টিটি টিকা নিতে হবে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে, র্যাবিস ভ্যাকসিন নেবেন কি নেবেন না। আমেরিকানভিত্তিক গবেষণায় বলা হয়েছে, ইঁদুর সাধারণত জলাতঙ্ক ছড়ায় না। তবে ইঁদুর যদি গৃহের না হয়ে বন্য হয় এবং জলাতঙ্কের জীবাণু বহন করে, তবে অবশ্যই র্যাবিস ভ্যাকসিন নিতে হবে।

0 comments:

মাত্র ২ মিনিটে WiFi সিগন্যাল বাড়িয়ে নিন ১০ গুন (ভিডিওতে দেখুন সম্পূর্ণ পদ্ধতি)


মাত্র ২ মিনিটে WiFi সিগন্যাল বাড়িয়ে নিন ১০ গুন। ভিডিওতে দেখুন সম্পূর্ণ পদ্ধতি কিভাবে কি করতে হবে। মাত্র ২ মিনিটে WiFi সিগন্যাল বাড়িয়ে নিন ১০ গুন। ভিডিওতে দেখুন সম্পূর্ণ পদ্ধতি কিভাবে কি করতে হবে।

মাত্র ২ মিনিটে WiFi সিগন্যাল বাড়িয়ে নিন ১০ গুন। ভিডিওতে দেখুন সম্পূর্ণ পদ্ধতি কিভাবে কি করতে হবে। মাত্র ২ মিনিটে WiFi সিগন্যাল বাড়িয়ে নিন ১০ গুন। ভিডিওতে দেখুন সম্পূর্ণ পদ্ধতি কিভাবে কি করতে হবে।

1 comments:

Copyright © 2017 JagoTubeBD